Tuesday, October 14, 2014

Identity or Rather The Lack of It


They are three siblings. The eldest daughter is studying medical, probably in her 3rd/4th year. Next is a son, 2-3 years younger than her, just entered into college. And, there is one more daughter, 1 years younger than him, still in school. The father works abroad, come home 2-3 times a year. The mother along with her three children stay in India.
The daughters go to school in car pool and so is the son. In addition, whenever the daughters need to step out of the house, the son accompanies them. He similarly accompanies her mother, too. I have never seen the mother/daughters going anywhere alone. They have their own car, but only the son drives it. He is a free bird,
he chit chats with friends till midnight on the roads in front of their house, goes to college with goggles on and what not. Few months back, they had bought a bigger car. Next day was the counseling day in son's college. He drove the new car, with dad sitting beside him. I have never seen the eldest daughter in the driver's seat in either of the cars, didn't she ever wish to drive, openly or secretly in her mind? Few days back, we got a card, a marriage invitation card for her. We had to attend the marriage, found that she is married off to a richer family, the dream many of the girls' parent have since a daughter is born. I don't know if she had finished her education. I don't know if she wanted to continue her study or was happy being married off. But I know for sure what thought process the son must have, that he is the guardian of the house in absence of his father, that his mother & sisters are dependent on him, that what you are as a human being is not important, what is important is being a "son". Will he learn respecting woman? Would he ever want a daughter as one of his children? and even if he has a daughter, what teaching he would provide to his offspring? I wonder if ever, the mother or the daughter experienced what true freedom is, at least for once. The story repeats, across families, across generations…

Food Review: Blue Fox Kondapur (Hyderabad)

I went to this place for a team lunch from the office for the buffet. The overall ambience was impressive. Though Blue Fox is a known chain in Hyderabad, but did not hear any feedback earlier, so went without much expectation.

The starter was not very impressive, one Fish Kebab & one Chicken Kebab. On the veg side they had Potato Fry, Crispy Vegetable. The fish was the best of all the items, the crispy veg was good enough. Finding just a potato fry as starter was least expected.

On the main course for non-veg, it had Schezwan Prawn, it was so hard & elastic that could not cut into pieces with all force of knife & fork, and while eating could easily felt the half-cooked prawns inside my mouth. The Butter Chicken was below average, same was Coriander Chicken, and a simple Egg Curry, nothing worth mentioning. Did not feel like trying the biryani but later heard from team mates that it, too was horrible. On veg side, it had Paneer, Mixed Veg Curry and traditional curd rice etc.

Desert had fruit custard. I have never tasted custard so dull & sticky. Then there was couple of dry fruit cakes that you normally get with Britannia cakes, one sweet item & Khurbani ka meetha, sabu dana payes & pure vanilla ice cream. Overall an ultimate thumbs down.

Service was pathetic to say the least, had to wait for 10 mins to get our first roti basket, hardly 4-5 people waiters/service managers were on the floor and many a times noticed that none of them were visible.

With 450/- around per person, there are many many better options around the same locality.


Food: 3/5
Service: 2/5
Ambiance:3/5
VFM: 3/5

Tuesday, October 7, 2014

Flipkart এর ডিগবাজি

কালকে খুব জোর বেচে গেছি। এমনিতে সকাল সকাল উঠে ঈদের নামায পড়ে ঘুম ঘুম পাচ্ছিল। তো নামায পড়ে ফিরে আত্মীয় স্বজনদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ভাবলাম একটু ঘুমিয়ে নেই। গত কয়েকদিন পুজোর ব্যাস্ততার জন্য কাগজ বা টিভি তেমন দেখা হয়নি, এই সব বিলিয়ন ডে হেন তেন আমার আইডিয়া ছিল না। হটাৎ দেখি কে যেন ধাক্কা দিয়ে ঘুম ভাঙ্গিয়ে দিল আর আবছা আবছা কানে এলো মোটো ই আর মোটো এক্স প্রায় ৫০% ডিস্কাউন্ট এ বিক্রি হচ্ছে। অন্য কেউ হলে সকালের কাঁচা খিস্তি আর গোটা দুয়েক লাথি তো বাঁধা ছিল, কিন্তু ঈদ এর দিন বলেই হয়ত আল্লাহ একটু মেহেরবান ছিলেন আমার উপরে। সেই আধ খোলা চোখ দিয়েও ভাগ্যিস দেখতে পেয়েছিলাম সামনে কে বসে আমাকে এই সকাল সকাল এমন অবিশ্বাস্য সুখবর গুলো দিচ্ছেন। অগত্যা উঠে বসে কাগজের পাতায় একটু চোখ রাখলাম। দেখি স্যামসাং ট্যাবলেট এর অরিজিনাল মূল্য ৫ ডিজিট, আর ডিস্কাউন্টেড মূল্য ওই ৫ ডিজিট এর শেষের শূন্যটা বাদ দিয়ে বাকি ৪ ডিজিট। এরকম আরো ৩-৪টে নমুনা দেখে ভাবলাম হয় চোখের ভুল, নয়তো প্রিন্টিং এর নয়তো কোথাও কিছু একটা। আর তা ছাড়া পুজো, ঈদ আর সামনে একটা পারিবারিক অনুষ্ঠানের ঠেলায় পকেট একেবারে গড়ের মাঠ, অগত্যা ঘুমাতেই গেলাম। ভাগ্যিস…

Friday, October 3, 2014

হেয়ার স্টাইল এর পরম্পরা

আমি তখন ক্লাস সিক্স কি সেভেন এ পড়ি। মুখে সবে একটু গোঁফের বলিরেখা পড়েছে। পাড়ায়, টিউসান ক্লাসে দু এক জনকে ভালোলাগা শুরু হয়েছে। তো স্বভাবতই মানজা মারার একটু চান্স পেলেই, জাস্ট ট্রাই করে দেখা। কখনো চুলের মাঝখানে সিঁথি, কখনো বা আবার ডানদিক দিয়ে, কখনো আবার স্নানের পরে ভেজা চুলে ব্যাকব্রাশ - কিন্তু সারাদিন যে কম্বিনেসানই বিরজমান থাকুকনা কেন, সন্ধে বেলায় বাবা বাড়ি ফেরার আগে একদম তেলাপাটি চুল আঁচড়ে নিপাট সুবোধ বালক।

কিছুদিন পরে বাবার ধানবাদ এ ট্রান্সফার হয়ে গেল। পড়াশোনার জন্য আমরা দুই ভাইবোন মায়ের সাথে বারাসাত এর বাড়িতেই থেকে গেলাম। নেক্সট পুজোর ছুটিতে ধানবাদে যাওয়া, ওখানেই সবাই মিলে একটা মাস কাটানোর প্ল্যান। সেখানে আমাদের কোয়ার্টার এর কাছেই একটা বিশালাকার মোষের খাটাল ছিল। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে হাল্কা ঠাণ্ডার আবেশ গায়ে মেখে দুই ভাইবোন বাবার সাথে সেখানে হেটে যাওয়া, লাইনে দাঁড়িয়ে মোষের ঘন তাজা দুধ নেয়া আর ফেরার পথে গরমা গরম জিলিবি নিয়ে ঘরে ফেরা - এ ছিল মোটামুটি আমাদের প্রতিদিনের রুটিন। তো একদিন সকালে খাটাল যাবো বলে বাবা আর বোন অলরেডি প্রস্তুত। উইপোকার যেমন কাল ঘনিয়ে আসলে পাখনা গজায়, আমারো তেমনি সেদিনই একটু মানজা মারার ইচ্ছা হল। ভাবলাম অনেকদিন চুলটা নিয়ে নাড়াচড়া করা হয়নি, একটু ডানদিক দিয়ে সিঁথি করে দেখি, সকালের তাড়াহুড়োয় বাবা খেয়াল করবে না। কিন্তু সেদিন শুধু উইপোকা যথেষ্ট ছিল না, সাথে মিস্টার মারফি ও যোগ দিলেন, "এনিথিং দ্যাট ক্যান গো রং, উইল গো রং"। চুলটাকে আর কোনমতে সেট করতে পারি না, একটু তেল, একটু জল হেন তেন করতে করতে মিনিট দশেক যে অলরেডি অতিবাহিত, খেয়াল ই করিনি। হটাৎ পিছন থেকে একটা শুধু দৈববাণী কানে এলো "পলি(বোনের ডাকনাম)! ভাইয়াকে বলে দিও সেলুনে গিয়ে চুলটা কেটে আসে যেন". তার পরে মনে হয় চুলে নেক্সট মানজা ট্রাই করেছিলাম চাকরি পাওয়ার পরে।

এই ঘটনটা আমি কোনদিন ই ভুলবোনা, কিন্তু নতুন করে আবার মনে পড়ল দিন দুই আগে। ছেলেকে স্নান করিয়ে, জামা কাপড় পরিয়ে দিয়েছি, চুলটা আঁচড়ে দিতে ভুলে গেছিলাম, লাঞ্চ করে অতঃপর ঘুম। বিকালে উঠে সে দেখে অনেকক্ষণের না আঁচড়ানো চুল মাথার মাঝখানে একটু ঢেউ খেলে আছে, আয়নায় প্রথম খেয়াল করে বল্ল "আব্বু, দেখ আমাকে একদম দিব্য আঙ্কল(আমার ফুটবল গ্রুপ র একজন) এর মত লাগছে"। আর তার আম্মু আবার আরেকধাপ এগিয়ে বললেন "হ্যাঁ বাবু, একটা খুব ভাল ফুটবলার আছে, রোনালদো - তোমাকে একদম তার মত দেখাচ্ছে"। ব্যাস, তার পর থেকে সকাল সন্ধে ছেলে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দুই হাত দিয়ে তার তৈলাক্ত কেশরাশি কে রোনালদো ওয়েভ বানানর অবিরাম চেষ্টা করে যাচ্ছে আর আমি নির্বাক!!
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...